তাফসীর ইবনে কাসীর - ইমাম্মুদিন ইবনু কাসীর (রহঃ) বাংলা ইসলামিক ই বই-Islamic E- Book
তাফসীর ইবনে কাসীর হচ্ছে কালজয়ী মুহাদ্দিস মুফাসসির যুগশ্রেষ্ঠ মনিষী আল্লামা হাফিয ইবনু কাসীরের একনিষ্ঠ নিরলস সাধনা ও অক্লান্ত পরিশ্রমের অমৃত ফল। তাফসির জগতে এ যে বহুল পঠিত সর্ববাদী সম্মত নির্ভরযোগ্য এক অনন্য সংযোজন ও অবিস্মরনীয় কীর্তি এতে সন্দেহ সংশয়ের কোন অবকাশ মাত্র নেই।পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি মুসলিম অধ্যুষিত দেশে, সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে এমনকি ধর্মনিরপেক্ষ শিক্ষায়তনের গ্রন্থাগারেও সর্বত্রই এটি বহুল পঠিত, সুপরিচিত,সমাদৃত এবং হাদীস –সুন্নাহর আলোকে এক স্বতন্ত্র মর্জাদার অধিকারী। যে সব বাংলা তাফসীর পাওয়া যায় তার মাঝে এই তাফসীর ইবনে কাসীর সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ।
বইয়ের বিবরণ : 
| বই : | তাফসীর ইবনে কাসীর । | 
| লেখকঃ | হাফেজ আল্লামা ইমাম্মুদিন ইবনু কাসীর (রহঃ)। | 
| অনুবাদঃ | ডঃ মুহাম্মাদ মুজীবুর রহমান । | 
| পৃষ্ঠা সংখ্যা : | ৬৪০৪ পৃষ্ঠা । | 
| ফাইল সাইজ : | ৪০.২ মেগাবাইট । | 
| সংগ্রহঃ | ইন্টারনেট থেকে । | 
| কৃতজ্ঞতাঃ | বুক বিডি আর্কাইভ । | 
| উপস্থাপনায়ঃ | ইসলামিক ই বই । | 
লেখকের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা :
তাফসীর ইব্ন কাসীর এই অসাধারণ এই গ্রন্থের লেখক  ইবনে কাসির  ছিলেন একজন মুহাদ্দিস, ফিকহ , মুফাসসির ও ইতিহাসবিদ। তার পুরো নাম ইসমাঈল ইবন উমর ইবন কাসীর ইবন দূ ইবন কাসীর ইবন দিরা আল-কুরায়শী। তিনি ‘’বিচার দিবসের পূর্বের চিহ্ন’’ নামক বইয়ের লেখক। তিনি তার রচিত তাফসিরের জন্য তিনি অধিক প্রসিদ্ধ। এই তাফসিরকে প্রামাণ্য হিসেবে ধরা হয়। ইবনে কাসির (রহ.) ৭০০ হিজরি মতান্তরে ৭০২ হিজরি সনে সিরিয়ার বসরান মাজদল নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করেন। তবে ‘আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া’ গ্রন্থে তাঁর জন্মস্থান সিরিয়ার ‘মুজায়দিল’ নামক স্থানে উল্লেখ রয়েছে । ইবনে কাসির কুরায়শের বনী হাসালা শাখা গোত্রের অন্তর্ভুক্ত। সন্ত্রান্ত এ গোত্রটির অনেক খ্যাতি রয়েছে। তাঁর পিতার নাম খতীব শিহাবউদ্দীন আবু হাফস উমর ইব্ন কাসীর। তিনি বসবাস করতেন বুসরা নগরীর পশ্চিমে অবস্থিত ‘শারকাব্বীন’ গ্রামে।   ইবন কাসীর (র:) হিজরী ৮ম শতাব্দীতে  মামলুক  সুলতানদের শাসনামলে তাঁর যৌবঙ্কাল অতিবাহিত করেন । তাতারদের আক্রমণ, একাধিক দুর্ভিক্ষ, হৃদয়-বিদারক দুর্যোগগুলো তিনি স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেন । তখন দুর্ভিক্ষে লক্ষ-লক্ষ লোকের প্রাণহানি ঘটে । তিনি ফিরিঙ্গীদের সাথে সংঘটিত ক্রুসেড যুদ্ধগুলোও দেখেছেন । ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র রাজ্যের প্রতিষ্ঠা, শাসকদের পারস্পারিক দ্বন্দ্ব-সংঘাত ইত্যাদি তাঁর সম্মুখেই সংঘটিত হয় । এতদসত্ত্বেও এ যুগে শিক্ষা-দীক্ষা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞানে উৎকর্ষ সাধনের প্রবল উদ্দিপনা পরিলক্কজিত হয় । আমীর-উমারাদের আগ্রহ এবং বিজ্ঞান ও শিক্ষা প্রতিষ্টানগুলোর জন্যে অকাতরে দান করার কারণে প্রচুর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও বহুসংখ্যক গ্রন্থ রচিত ও সংকলিত হয় ।
সোর্স : আল বিদায়া ওয়ান নেহায়া
“Disclaimer”
১। আমাদের ( ইসলামিক ই-বই এর) উদ্দেশ্য মোটেও ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানো বা ব্যাক্তি বা প্রত্রিষ্ঠানিক ক্ষতি সাধন করা নয়। 
২। আমাদের সাইট এ প্রকাশ করা  বই গুলো আমরা কখনো নিজে PDF করে থাকি না করলেও অনুমোদন নিয়েই করা হয়ে থাকে।  
৩। বইগুলো যেহেতু আমাদের ইন্টারনেট থেকে  কালেক্টেড তাই প্রকাশনীর   বা লেখকের আমাদের উপর কোন অভিযোগ গ্ণ্য হবে না, সেক্ষেত্রে যে বা যারা  PDF টি করেছে তার কাছে আপনি /আপনারা ক্লেইম করতে পারেন।
  
 ৷

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন